পরকীয়ার টানে বাড়ি লুট করে স্ত্রীর পলায়ন

পরকীয়ার টানে শারমিন আক্তার সাথী পিতা শাহাদত হোসেন। মাতাঃ রেহেনা বেগম সাং বেলুয়া ডাঘর দিঘা থানা নাজিরপুর জেলা বরিশাল। সাইফুল ইসলাম রিপন পিতা আব্দুল রশিদ মাতা রশিয়া বেগম সাং রাজা বাড়ী থানা নেছারা বাদ জেলা পিরোজপুর।

অনেক দিন যাবৎ পরকীয়া প্রেম করে আসছিল। এই ব্যাপারে সাথীর স্বামী জহিরুল ইসলাম (ফাহিম) বলেন, তার স্ত্রী সাথী অনেক দিন যাবৎ রিপনের সাথে পরকীয়া প্রেম ও শাররীক সম্পর্ক করে আসছিল।  সাথী ও রিপনকে অপিতিকর অবস্তায় দেখতে পাই।

সামাজিক ভাবে হেনস্থ না ওয়ার জন্য পারিবারিক ভাবে বসি তখন আমার স্ত্রী ক্ষমা চায় এবং আমাদেরকে বলে সে আর রিপনের সাথে কোনো সম্পর্ক রাখবে না। তার দুইদিন পর সকাল বেলা উঠে দরজা খোলা পাওয়া যায় এবং ঘরের সব কিছু এলোমেলো দেখা যায়।

তখন সাথীকে খোজা হয় কোথাও পাওয়া যায় না। ঘরের এলোমেলো জিনিস গোছাতে গিয়ে দেখা যায় তার ব্যবহারের জামা কাপড়, ব্যবহারের দশ ভরি সোনা ও আমার মার ব্যবহারিত ১২ ভরি ৪ রতি সোনা নিয়ে চলে যায়।

বিকেল বেলায় আমার স্ত্রী আমাকে ফোন দিয়ে বলে আমার কাবিনের টাকা আগামী কালকের মধ্যে না পেলে তর নামে মামলা করে টাকা নিব ও তর চাকরিও খাব। তার কিছু দিন পর রিপন ও সাথী অনলাইন যোগাযোগ ফেসবুক এর মাধ্যমে আমার কাছ থেকে বিভিন্ন কৌশলে টাকা আদায় করে। আমি বিভিন্ন সময় জানতে পারি রিপন, সাথীকে দিয়ে বিভিন্ন হোটেলে দেহ ব্যবসা করায়।

সাথী রিপন ছাড়া ও আরো কয়েকটি বিয়ে করেছে বলে প্রমাণ আছে। দেহব্যবসা ও বিভিন্ন মানুষকে ব্লাকমেইল করেন তারা। তাদের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করেন আর কয়েক জন।

তারা হলেন- আব্দুল হালিম, মোঃ ওয়াসিম, আব্দুল রশিদ সহ আর কয়েক জন।

তিনি আরও বলেন, রিপন ওয়ালটন কাস্টমার কেয়ারে কর্মরত থাকা অবস্থায় সেখানে পুলিশ নারী ও মাদক ব্যবসা সাথে জড়িত থাকার কারণে তাকে আটক করতে যায়। পিরোজপুর সদরে অবকাশ হোটেলের কাইয়ুম বলেন, শারমিন আক্তার সাথী আমাদের হোটেলে মাঝে মাঝে রাত কাটান বিভিন্ন লোকের সাথে।

আপনি আরও পড়তে পারেন